সাইকোহেলথ নিউজ ডেস্ক
একজন চিকিৎসকের বিপরীতে তিনজন নার্স প্রয়োজন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক ও নার্স এখন সমান সমান। বর্তমান সরকারের আমলে নার্সের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। আগামীতে আরও বাড়ানো হবে বলেও উল্লেখ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্যসেবায় নার্সদের গুরুত্ব অপরিসীম। এখন পর্যন্ত দেশে চিকিৎসক ও নার্সদের আনুপাতিক হার কম। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের কম্প্রেহেনসিভ (লাইসেন্সিং/প্রি-রেজিস্ট্রেশন) পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, চিকিৎসা শিক্ষায় জড়িত ৮০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে সব শিক্ষার্থীকে এর আওতায় আনা হবে। এছাড়া বারোর বেশি এবং আঠারোর কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হবে বলেও জানান মন্ত্রী। তবে এ বিষয়ে প্রয়োজন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন এবং টিকাপ্রাপ্তি।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা- ডব্লিউএইচও’র গাইডলাইন অনুযায়ী স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের টিকাদানের বিষয়টি বয়সের ওপর নির্ভর করবে। শিক্ষার্থীর বয়স আঠারোর বেশি হলে তাকে যেকোনো টিকা দেয়া যাবে। বারোর বেশি, কিন্তু আঠারোর কম বয়সী শিক্ষার্থীদের উন্নত বিশ্বে ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হচ্ছে।
এ সময় তিনি রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।