সাইকোহেলথ নিউজ ডেস্ক
বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগস্টিক সেন্টারকে এ, বি, সি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হবে। সে অনুযায়ী ফি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সচিবালয়ে বেসরকারি হাসপাতালের মালিকদের সাথে বৈঠক শেষে তিনি এ সব কথা জানান।
মন্ত্রী জানান, রোগীদের কাছ থেকে গলাকাটা ফি আদায় বন্ধে কঠোর হচ্ছে মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি গ্রাম্য ডাক্তারদের শিক্ষাগত সনদ না থাকলে চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেয়া হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
দেশের প্রাইমারি হেলথকেয়ারগুলোতে যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যাবে না বলেও সতর্ক করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, করোনার প্রায় তিন বছর কাটিয়েছি। এ সময় করোনা মোকাবিলায় কাজ করতে হয়েছে।
করোনা নিয়ন্ত্রণে অন্য অনেক দেশের তুলনায় ভালো করেছি। এখন পর্যন্ত ৩১ কোটি ভ্যাকসিন আমরা দিয়েছি। সোয়া কোটি ভ্যাকসিন গত চারদিনে দিয়েছি। আগামী তিনদিনে দেড় কোটি দিতে পারবো। আশা করি কোনো ভ্যাকসিন মেয়াদোত্তীর্ণ হবে না।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অনেক গ্রাম্য ডাক্তার আছেন, তাদের সার্টিফিকেট নেই। তারা অ্যান্টিবায়োটিকসহ অনেক ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। অনেক ডায়াগনস্টিক হয়েছে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে, সে বিষয়ে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।
গ্রামে যারা চিকিৎসা দেয় তাদের সেই লেখাপড়া না থাকলে কোনোভাবেই চিকিৎসা দিতে দেবো না।