১৪ বছরে ৪৫টি ওষুধ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল

ওষুধ কোম্পানি, জাতীয় সংসদ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্পিকার, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর,

সাইকোহেলথ নিউজ ডেস্ক

বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৪৫টি ওষুধ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। বুধবার (২১ জুন) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল বা বাতিল, উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে স্থগিতাদেশ দিয়ে থাকে।

সময়ে সময়ে ওষুধ প্রশাসনের গৃহীত সব ব্যবস্থা জাতীয় দৈনিকে বিস্তারিত বিজ্ঞাপন আকারে প্রচার বা প্রকাশ করা হয়। দিদারুল আলমের আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশে শনাক্তকৃত এইচআইভি রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৭০৮ জন। এর মধ্যে ৬ হাজার ৭৫ জন চিকিৎসাধীন। মারা গেছেন ১ হাজার ৮২০ জন।’

জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার প্রশ্নের জবাবে জাহিদ মালেক আরও জানান, সারা দেশে অ্যালোপ্যাথিক, হারবাল, ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক জাতীয় ওষুধ তৈরির ৯০২টি কারখানা আছে। এর মধ্যে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের কারখানা ৩০১টি।